রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা No Further a Mystery

আরও পড়ুন: ডাবের পানির স্বাস্থ্য উপকারিতা

ক্যান্সের প্রতিরোধে রসুনঃ কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে এই রসুন।গলব্লাডার ক্যান্সার হওয়া থেকেও মুক্ত রাখে। মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়। এমনকি রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। রসুন প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এই রসুন ইস্ট ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত রসুন সেবনে শরীরে সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।

* সেল ড্যামেজ রোধ করে ও ত্বককে মসৃণ রাখে। রসুনে উপস্থিত অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ‘সেল ড্যামেজ’ ও ‘এজিং’ রোধ করে। ব্রেনের সেল ড্যামেজ কম হয়ে আলঝেইমারস ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়া ত্বকে বার্ধ্যকের ছাপ পড়তে দেয়না। এমনকি চেহারায় কোনো দাগ থাকলে কমে যায়।

কালোজিরা হচ্ছে সকল রোগের মহা ঔষধ। কোরআনে আছে ” মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহা ঔষধ হচ্ছে কালোজিরা” কালো জিরা হচ্ছে একটি মহা সুপার ফুড। রসুন হচ্ছে পুষ্টি উপাদান ভরপুর একটি খাবার। কালোজিরা ও কাঁচা রসুন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

রসুনের নির্যাস  অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দমন করে। রসুনের নির্যাসে ইথাইল অ্যাসিটেট সরাসরি ইমিউন প্রোটিন  দমন করতে পারে যা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াগুলির সময় প্রদাহজনিত কারণগুলির মুক্তির সাথে সম্পর্কিত। বয়স্ক রসুনের নির্যাস হিস্টামিনের মুক্তি বাধা দিয়ে অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়াগুলির সময় প্রদাহ প্রতিরোধ করে।

১৫। কাঁটা ফুটে যাওয়া জায়গার ক্ষত সাড়াতে দ্রুত কাজ করে।

রসুন সম্পর্কে স্বল্প পরিমাণে, স্বল্প মানের গবেষণা হলেও সঠিক ক্লিনিকাল পরীক্ষার অভাব রয়েছে। সুতরাং, রসুনের বেশিরভাগ স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রমাণিত হয়নি।

শরীরের কোলেস্ট্রল দুই মাসের মধ্যে কন্ট্রোলে চলে আসবে। রসুনের রস মাথায় লাগালে চুল পড়া কমে যায় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। রসুনের থাকা জিংক ও কপারের চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে

হৃদরোগ উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, প্লেটলেট বৃদ্ধি এবং রক্তনালীগুলির শক্তকরণের সাথে সম্পর্কিত। রক্তনালীতে আঘাতের কারণে জমাট বাঁধিয়ে রক্তক্ষরণ read more বন্ধ করে দেয় প্ল্যাটলেটগুলি। তবে, প্লেটলেট সমষ্টি রক্তের জমাট বাঁধার দিকেও নিয়ে যায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

ডায়াবেটিস জেনেটিক্স, স্থূলত্ব, উচ্চ কোলেস্টেরল, রক্তচাপ বা রক্তে গ্লুকোজ দ্বারা সৃষ্ট হয়। ইনসুলিন প্রতিরোধের তখন ঘটে যখন শরীর আর ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়া জানায় না, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে তোলে এবং ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খালি পেটে খেলে রক্তের পরিশোধনক্ষমতা বেড়ে গিয়ে রক্ত চলাচলে স্বাভাবিক গতি ফিরে আসে, তাতে শরীর ভালো থাকে, নিরোগ দেহের জন্য সাবলীল রক্ত চলাচল অত্যন্ত কার্যকর একটি উপায়।

টুইটারে টুইট করুনপিন্টারেস্টে পিন করুনলিংকডিনে শেয়ার করুন

সর্বশেষ সংবাদ জাতীয় নাগরিক কমিটিতে থাকার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করিনি : সালমান মুক্তাদির ‘কোটা আন্দোলন বানচাল করতে বিসিএসের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ তোলা হয়’ আসুন, মানবতার স্বার্থে সবাই এগিয়ে আসি মিথ্যা মামলা’র হাজিরা দিতে গিয়ে নিহত ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর নোবিপ্রবির সালাম হলের প্যাডে আওয়ামী সরকারে স্লোগান হিরো আলমের ওপর হামলাকারীরা আ.

রসুনের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণাগুণ দাঁতের ব্যথা এবং বাতের ব্যথা মোকাবিলা করতে পারে। যার ফলে আপনার দাতে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা কোন প্রকার ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে রক্ষা পাবেন।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা No Further a Mystery”

Leave a Reply

Gravatar